R.O বা Reverse Osmosis (রিভার্স অসমোসিস )কী?

রিভার্স অসমোসিস Reverse  Osmosis  হলো অভিশ্রবন এর বিপরীত প্রক্রিয়া। এটা এমন একধরনের বিশুদ্ধকরন প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে পানি অধিক দ্রবন থেকে ০.০০০১ অর্ধভেদ্য পর্দা দিয়ে কম ঘনত্বে প্রবেশ করে। ফলে মানবদেহেরে উপযোগী মিনারেল পানি সম্পূর্ন রুপে বিশুদ্ধ করে। 

বর্তমানে পানিকে শতভাগ নিরাপদ করার জন্য বেস্ট টেকনোলজি হচ্ছে রিভার্স অসমোসিস (RO) পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে পানিকে অসমোটিক প্রেসার প্রয়োগ করে রিভার্স অসমোসিস মেমব্রেন এর দিকে নিয়ে যায়। এই অর্ধভেদ্য পর্দার বা মেমব্রেনের ব্যাস ০.০০০১ মাইক্রন। পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্র অনুজীবের ব্যাস হচ্ছে ০.০১ মাইক্রন যা RO মেমব্রেনের প্রতিটি ছিদ্রের ব্যাসের চাইতে ১০০ গুন বড়। ফলে মেমব্রেনের মধ্য দিয়ে কোন ভারী পরার্থ বা মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর কোন জীবাণু প্রবেশ করতে পারে না। ফলে পানি হয় শতভাগ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, আর্সেনিক, ক্যাডমিয়াম, ক্লোরিন ও ইত্যাদি ভারী পদার্থ মুক্ত।

সাধারন পানিকে অসমোটিক প্রেসার প্রয়োগ করে রিভার্স অসমোসিস মেমব্রেন এর দিকে নিয়ে যায় এবং এই মেমব্রেনের ০.০০০১ মাইক্রনের অর্ধভেদ্য পর্দার মধ্য দিয়ে কোন অস্বাস্থ্যকর এবং মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর কোন পদার্থ যেতে পারে না। এই ফিল্টারের মেমব্রেনের আয়তন ০.০০০১ মাইক্রন থাকে। বুস্টার পাম্প ব্যাবহার করে পানিতে চাপ সৃষ্টি করা হয় এবং পৃষ্ঠটানের দরুন পানি রিভার্স অসমোসিস মেমব্রেনের মধ্য দিয়ে পার হতে বাধ্য হয়। কেবল পানির মধ্যে দ্রবীভূত অক্সিজেন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ শতভাগ পানি বের হয়। পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্র অনুজীবের ব্যাস হচ্ছে ০.০১ মাইক্রন যা RO মেমব্রেনের প্রতিটি ছিদ্রের ব্যাসের চাইতে ১০০ গুন বড়, যার ফলে RO প্রক্রিয়ায় কোন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস পানিতে থাকে না এং সব সময় পানি থাকে শতভাগ বিশুদ্ধ। অপরদিকে ক্ষতিকারক পদার্থ, ময়লা, বালিকণা ড্রেনেজ লাইন দিয়ে বের হয়ে যায়।

কিভাবে ভালো রিভার্স অসমোসিস (RO) ওয়াটার পিউরিফার চিনবো?

তে পানিকে অসমোটিক প্রেসার প্রয়োগ করে রিভার্স অসমোসিস মেমব্রেন এর দিকে নিয়ে যায়। এই অর্ধভেদ্য পর্দার বা মেমব্রেনের ব্যাস ০.০০০১ মাইক্রন। পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্র অনুজীবের ব্যাস হচ্ছে ০.০১ মাইক্রন যা RO মেমব্রেনের প্রতিটি ছিদ্রের ব্যাসের চাইতে ১০০ গুন বড়। ফলে মেমব্রেনের মধ্য দিয়ে কোন ভারী পরার্থ বা মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর কোন জীবাণু প্রবেশ করতে পারে না। ফলে পানি হয় শতভাগ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, আর্সেনিক, ক্যাডমিয়াম, ক্লোরিন ও ইত্যাদি ভারী পদার্থ মুক্ত।

সুবিধাসমূহঃ

১. পানি ফুটানোর ঝামেলা হতে মুক্তি। 

২. ১০০% পরিশোধিত খাবার পানির নিশ্চয়তা।

৩. সরাসরি পানির লাইনের সাথে সংযুক্ত করা যায়।

৪. সম্পূর্ণ অটোমেটিক অন অফ সিস্টেম।

৫. দীর্ঘস্থায়ী এবং রিপেয়ারিং এ সুবিধা।

৬. দুর্গন্ধ এবং লবনাক্ত পানির ঝামেলা হতে মুক্তি।

৭। সাধারন ফিল্টার মেশিন এর চেয়ে খরচ কম ।

৮। সর্বদা নিরাপদ বিশুদ্ধ পানির নিশ্চয়তা।

৯। পানি ঢালতে বা ফুটানোর প্রয়োজন হয় না।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shopping Cart
Scroll to Top